প্রশ্ন-৪২৩: সূরা ফাতিহা বা মধুর মাধ্যমে রোগের শিফা আছে কি না? কুরআন বা হাদীসে এই বিষয়ে কিছু আছে?
উত্তর: কুরআনে আছে, মধুর ভেতরে শিফা আছে। [সূরা: [১৬] নাহল, আয়াত: ৬৯।] এটা কুরআনের বৈজ্ঞানিক প্রমাণ, সব অ্যান্টিবায়োটিক যেখানে ফেল করে, মধু সেখানে কাজ করে। মধু হল শ্রেষ্ঠ অ্যান্টিবায়োটিক। শরীরের ভেতরে অ্যান্টিবায়োটিক গেলে একটা রেজিসটেন্ট তৈরি হয়, কিন্তু মধু এখন পর্যন্ত শ্রেষ্ঠ অ্যান্টিবায়োটিক। বিশেষ কিছু ফুলের মধু। এছাড়াও মধুর ভেতরে শরীরের বিভিন্ন্ ক্ষয় প্রতিরোধ রোগ প্রতিরোধ আছে। এটা বিজ্ঞানই প্রমাণ করে। আর সূরা ফাতিহার ব্যাপারে কুরআনে কিছু নেই। হাদীস আছে। হাদীসটা সহীহ নয়। সূরা ফাতিহাকে শিফা বলা হয়েছে, এটা খুব দুর্বল হাদীস। তবে কুরআনের আয়াত পড়ে ফুঁ দেয়াÑ এটা সুন্নাত। বুখারির একটা হাদীস আছে। একজনের সাপে কেটেছিল। এক সাহাবি সূরা ফাতিহা পড়ে ফুঁ দিয়েছিলেন, সাপের বিষ নেমে গিয়েছিল। [সহীহ বুখারি, হাদীস-৫৭৩৬; সহীহ মুসলিম, হাদীস-২২০১; মুসনাদ আহমাদ, হাদীস-১১৩৯৯; সুনান ইবন মাজাহ, হাদীস-২১৫৬।] কালিম সিদ্দীকির ‘মন্দির থেকে মসজিদ’ নামে একটা বই আছে। এটা পড়বেন। খুবই অবাক করা বই। তিনি একমাত্র ভারতীয় আলিম, যিনি অমুসলিমদের কাছে দীনের দাওয়াত দেন। তার বইতে একটা ঘটনা আছে। আমি নিজে পড়ি নি। অন্য একজন পড়ে আমাকে শুনিয়েছেন। ভারতের একজন উচ্চপদস্থ ইঞ্জিনিয়ার। হিন্দু। তার ওয়াইফও উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা। গাড়ি এক্সিডেন্ট করে তিনি প্যারালাইসড হয়ে যান। ভারতে, আমেরিকায় অপারেশন করেছেন। সবকিছু ফেল। সর্বশেষ ইন্ডিয়ায় এসে আরেকটা অপারেশন করতে গিয়ে উনার খিঁচুনি হয়েছে। মানে কিছুক্ষণ পরপর হাত-পা নিজের অজান্তেই নড়ে ওঠে। এই খিঁচুনি বন্ধ করার জন্য হাসপাতালে এসেছেন। আর কোনো চিকিৎসা আছে কি না। ওই হাসপাতালে কালিম সিদ্দীকি এসেছেন উনার এক রোগি নিয়ে। উনাকে ডাক্তাররা বলেছিল, আপনার আর চিকিৎসা নেই। ফকির-টকিরের কাছে থেকে দুআ নিয়ে দেখতে পারেন। তো কালিম সিদ্দীকি দায়ি মানুষ। সত্যিকারের দায়ি। উনি সব সময় অমুসলিমদের কাছে ইমলামকে পেশ করার চেষ্টা করেন। কালিম সিদ্দীকি সেই ইঞ্জিনিয়ার রোগিকে বললেন, আপনি আল্লাহর দুটো নাম, ইয়া হাদি, ইয়া রাহীমÑ এই দুটো সব সময় পড়বেন। আল্লাহ হয়ত ভালো করে দেবেন। তিনি ওই সময় থেকে পড়া শুরু করেছেন। হাসপাতালে আর চিকিৎসা হবে না। বাসায় ফিরে যাচ্ছেন। ইয়া হাদি, ইয়া রহীম পড়তে পড়তে যাচ্ছেন। যেতেযেতে গাড়ি আবার এক্সিডেন্ট করেছে। ড্রাইভার মারাত্মক আহত। উনারাও একটু ধাক্কা পেয়েছেন। তবে বিস্ময়কর হল, উনার খিঁচুনি বন্ধ হয়ে গেছে। উনি বুঝতে পারলেনÑ ইয়া হাদি, ইয়া রহীম কাজে লেগেছে। উনি পড়তেই আছেন। পড়তেই আছেন। উনার শরীরও কিছুটা ভালো হয়েছেন। পরে উনি মুসলিম হয়েছেন। তো আল্লাহর নামগুলো অবশ্যই মানুষকে সুস্থ করতে পারে।
উত্তর: কুরআনে আছে, মধুর ভেতরে শিফা আছে। [সূরা: [১৬] নাহল, আয়াত: ৬৯।] এটা কুরআনের বৈজ্ঞানিক প্রমাণ, সব অ্যান্টিবায়োটিক যেখানে ফেল করে, মধু সেখানে কাজ করে। মধু হল শ্রেষ্ঠ অ্যান্টিবায়োটিক। শরীরের ভেতরে অ্যান্টিবায়োটিক গেলে একটা রেজিসটেন্ট তৈরি হয়, কিন্তু মধু এখন পর্যন্ত শ্রেষ্ঠ অ্যান্টিবায়োটিক। বিশেষ কিছু ফুলের মধু। এছাড়াও মধুর ভেতরে শরীরের বিভিন্ন্ ক্ষয় প্রতিরোধ রোগ প্রতিরোধ আছে। এটা বিজ্ঞানই প্রমাণ করে। আর সূরা ফাতিহার ব্যাপারে কুরআনে কিছু নেই। হাদীস আছে। হাদীসটা সহীহ নয়। সূরা ফাতিহাকে শিফা বলা হয়েছে, এটা খুব দুর্বল হাদীস। তবে কুরআনের আয়াত পড়ে ফুঁ দেয়াÑ এটা সুন্নাত। বুখারির একটা হাদীস আছে। একজনের সাপে কেটেছিল। এক সাহাবি সূরা ফাতিহা পড়ে ফুঁ দিয়েছিলেন, সাপের বিষ নেমে গিয়েছিল। [সহীহ বুখারি, হাদীস-৫৭৩৬; সহীহ মুসলিম, হাদীস-২২০১; মুসনাদ আহমাদ, হাদীস-১১৩৯৯; সুনান ইবন মাজাহ, হাদীস-২১৫৬।] কালিম সিদ্দীকির ‘মন্দির থেকে মসজিদ’ নামে একটা বই আছে। এটা পড়বেন। খুবই অবাক করা বই। তিনি একমাত্র ভারতীয় আলিম, যিনি অমুসলিমদের কাছে দীনের দাওয়াত দেন। তার বইতে একটা ঘটনা আছে। আমি নিজে পড়ি নি। অন্য একজন পড়ে আমাকে শুনিয়েছেন। ভারতের একজন উচ্চপদস্থ ইঞ্জিনিয়ার। হিন্দু। তার ওয়াইফও উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা। গাড়ি এক্সিডেন্ট করে তিনি প্যারালাইসড হয়ে যান। ভারতে, আমেরিকায় অপারেশন করেছেন। সবকিছু ফেল। সর্বশেষ ইন্ডিয়ায় এসে আরেকটা অপারেশন করতে গিয়ে উনার খিঁচুনি হয়েছে। মানে কিছুক্ষণ পরপর হাত-পা নিজের অজান্তেই নড়ে ওঠে। এই খিঁচুনি বন্ধ করার জন্য হাসপাতালে এসেছেন। আর কোনো চিকিৎসা আছে কি না। ওই হাসপাতালে কালিম সিদ্দীকি এসেছেন উনার এক রোগি নিয়ে। উনাকে ডাক্তাররা বলেছিল, আপনার আর চিকিৎসা নেই। ফকির-টকিরের কাছে থেকে দুআ নিয়ে দেখতে পারেন। তো কালিম সিদ্দীকি দায়ি মানুষ। সত্যিকারের দায়ি। উনি সব সময় অমুসলিমদের কাছে ইমলামকে পেশ করার চেষ্টা করেন। কালিম সিদ্দীকি সেই ইঞ্জিনিয়ার রোগিকে বললেন, আপনি আল্লাহর দুটো নাম, ইয়া হাদি, ইয়া রাহীমÑ এই দুটো সব সময় পড়বেন। আল্লাহ হয়ত ভালো করে দেবেন। তিনি ওই সময় থেকে পড়া শুরু করেছেন। হাসপাতালে আর চিকিৎসা হবে না। বাসায় ফিরে যাচ্ছেন। ইয়া হাদি, ইয়া রহীম পড়তে পড়তে যাচ্ছেন। যেতেযেতে গাড়ি আবার এক্সিডেন্ট করেছে। ড্রাইভার মারাত্মক আহত। উনারাও একটু ধাক্কা পেয়েছেন। তবে বিস্ময়কর হল, উনার খিঁচুনি বন্ধ হয়ে গেছে। উনি বুঝতে পারলেনÑ ইয়া হাদি, ইয়া রহীম কাজে লেগেছে। উনি পড়তেই আছেন। পড়তেই আছেন। উনার শরীরও কিছুটা ভালো হয়েছেন। পরে উনি মুসলিম হয়েছেন। তো আল্লাহর নামগুলো অবশ্যই মানুষকে সুস্থ করতে পারে।